রবিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২১

বিনা ইন্টারনেটে ইউটিউব ভিডিও দেখবেন কিভাবে ?.


বিনা ইন্টারনেটে ইউটিউব ভিডিও দেখবেন কিভাবে ?.

 বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি এক দুর্দান্ত উপায়, যায় সাহায্যে আমি বিনা ইন্টারনেটে ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন। আপনার কথাটা শুনে প্রথমে অসম্ভব মনে হতে পারে, কিন্তু না, এটা সম্ভব। কিন্তু কিভাবে এটা করবেন তা জানতে হলে পুরো লেখাটা পড়তে থাকুন।

  আগে বলে রাখি যে প্রথমে আপনাদের একটু ইন্টারনেট খরচ করতে হবে । তারপর আপনি বিনা ইন্টারনেটে ইউটিউব ভিডিও আপনি আপনার ফোনে দেখতে পারবেন, যখন খুশি যেখানে খুশি । প্রক্রিয়াটা ভালো করে দেখুন।

 প্রথমে আপনি আপনার ইউটিউব অ্যাপটি খুলুন। তারপর আপনি আপনার পছন্দ মতন ভিডিও বা সিনেমা টি ওপেন করুন । তারপর নিচের দিকে দেখবেন ডাউনলোড বলে একটা অপশন আছে । যে ভিডিও আপনি দেখতে চান নিজের ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর ভিডিও টি ডাউনলোড হয়ে যাবে।

  ডাউনলোড হয়ে যাওয়ার পরে ভিডিও টি কোথায় খুঁজে পাবেন। তার জন্য আপনাকে নিচের ডান দিকে কোনে লাইব্রেরিতে অপশনে ক্লিক করতে হবে। এখানে ক্লিক করার পর আপনি দেখতে পাবেন বিভিন্ন অপশন। সেই বিভিন্ন অপশন গুলির মধ্যে আপনাকে বেছে নিতে হবে ডাউনলোড অপশন। সেখানে ক্লিক করুন, ক্লিক করে আপনি দেখতে পাবেন যতগুলো ভিডিও ডাউনলোড করেছেন সব ভিডিও সাজানো আছে ।

  এবার আপনি যে ভিডিওটা চালাতে চাইছেন সেটি চালাতে পারেন । তার আগে আপনি এবার ডাটা বন্ধ করে দিন । দেখবেন এবার বিনা ইন্টারনেটে ইউটিউব ভিডিও চলছে।

 তাহলে দেখলেন তো কিভাবে বিনা ইন্টারনেটে ইউটিউবে ভিডিও চালানো যায়। এর ফলে আপনি আপনার অনেক মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা বাঁচাতে পারবেন। একটা সিনেমা বা গান আপনি যতবার দেখবেন ততবার আপনার ডাটা খরচ হতো, কিন্তু আপনি ভিডিও ডাউনলোড করে দেখার পর আপনার একবারে ডাটা খরচ হবে । বারবারা ডাটা খরচ হবে না। তবে একটা কথা বলে রাখি সব ভিডিও ডাউনলোড অপশন আসবে না । কিছুই ভিডিও প্রিমিয়াম ভিডিও যেগুলো টাকা দিয়ে ডাউনলোড করতে হয়। আপনি চাইলে টাকা দিয়ে করতে পারেন, না হলে ওগুলো প্লে করে দেখতে পারেন।

 এরকম ব্যবস্থা শুধু ইউটিউব না আরো বিভিন্ন অ্যাপ এ পাওয়া যায়। এর মধ্যে আছে Hotstar, zee5, Voot, Sony LIV, Gaana.com, MX Player ইত্যাদি অ্যাপ। যেখানে আপনাকে ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য আগে রিচার্জ করতে হয় । তারপর আপনি সেখানে ভিডিও ডাউনলোড করে রাখতে পারবেন এবং যখন খুশি দেখতে তে পারবেন। 

  আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টে পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। বিজ্ঞান ও ইন্টারনেট বিষয়ে আরো পোষ্ট পড়তে নীচে বিজ্ঞান ইন্টারনেট লেখার উপর ক্লিক করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। 

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

শুক্রবার, ৭ মে, ২০২১

এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন প্রশ্ন ও উত্তর কি কি ?.


এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন প্রশ্ন এবং উত্তর।
১) আমাদের মহাদেশের নাম কি - এশিয়া।
২) এশিয়া মহাদেশের আয়তন কত - ৪ কোটি ৪৫ লক্ষ, ৭৯ হাজার বর্গ মাইল।
৩) এশিয়া মহাদেশে কত মানুষ বাস করে - পৃথিবীর ৬০ শতাংশ বা ৪৩০ কোটি।
৪) এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের মাঝে কোন সাগর আছে - লোহিত সাগর।
৫) এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশ কোন নদী ও পর্বত দিয়ে আলাদা - উরাল নদী ও উরাল পর্বত ।

৬) এশিয়া মহাদেশের আয়তন আফ্রিকা থেকে কত গুন বেশি - দেড় গুন।
৭) এশিয়া মহাদেশের পূর্ব প্রান্ত কোন সাগর আছে - প্রশান্ত মহাসাগর।
৮) এশিয়া মহাদেশ ও ইউরোপ কে এক সাথে কি বলা হয় - ইউরেশিয়া।
৯) এশিয়া মহাদেশের লবণাক্ত হ্রদের নাম কি - মরু সাগর।
১০) এশিয়া মহাদেশের মধ্য দিয়ে কোন রেখা অতিক্রম করে - ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা ।
১১) এশিয়া মহাদেশে পৃথিবীর আয়তনের কত শতাংশ - প্রায় এক তৃতীয়াংশ ।
১২) এশিয়া মহাদেশের বড় মালভূমির নাম কি - তিব্বত মালভূমি। 

১৩) এশিয়া মহাদেশের উষ্ণতম স্থানের নাম কি - জেকোবাবাদ।
১৪) এশিয়ার চির গোধূলি কাকে বলে - নিরক্ষীয় চিরহরিৎ বনভূমিকে।
১৫) পৃথিবীর ছাদ কোন মালভূমিকে বলে – পামীর মালভূমিকে ।
১৬) এশিয়ার শীতল অরণ্য অঞ্চলের নাম কি - তৈগা ।
১৭) সরলবর্গীয় বনভূমির পাতা কেমন হয় – ছুঁচালো হয় ।
১৮) নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে সূর্যরশ্মি কেমন ভাবে পতিত হয় – লম্বভাবে ।
১৯) পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ সমভূমির নাম কি – গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র ব-দ্বীপ সমভূমি ।
২০) এশিয়া মহাদেশের দীর্ঘতম পূর্ব বাহিনী নদীর নাম কি – ইয়াং-সি নদী ।
২১) পৃথিবীর ফলের ঝুড়ি কোন জলবায়ু অঞ্চলকে বলা হয় – ভূমধ্য সাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলকে ।
২২) এশিয়া মহাদেশে হিমালয় ও কুয়েনুল পর্বতের মাঝে কোন মালভূমি অবস্থিত - তিব্বত মালভূমি ।
২৩) টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর মিলিত প্রবাহের নাম কি – সাত-এল-আরব ।
২৪) এশিয়া মহাদেশ প্রায় সম্পূর্ণ কোন গোলার্ধে অবস্থিত – উত্তর গোলার্ধে ।
২৫) এশিয়া মহাদেশের ওব নদী কোথা থেকে উৎপন্ন হয়েছে – আলতাই পর্বত থেকে ।
২৬) এশিয়ার সর্ব পশ্চিম বিন্দু কোনটি - বেবা অন্তরীপ ।
২৭) জাপানের প্রধান দ্বীপের সংখ্যা কটি – ৪ টি ।
২৮) সুমেরীয় সভ্যতা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল - টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল ।
২৯) কোন বনভূমির গাছ শঙ্কু আকৃতির হয় – সরলবর্গীয় বনভূমির ।
৩০) চিনের বৃহত্তম শিল্প কেন্দ্র কথায় অবস্থিত – সাংহাইতে অবস্থিত । 
৩১) তিব্বত মালভূমিতে অবস্থিত একটি হ্রদের নাম কি – মানস সরবর ।
৩২) এশিয়ার দক্ষিণ বাহিনী নদীগুলির মধ্যে দীর্ঘতম নদীর নাম কি – মেকং নদী ।
৩৩) এশিয়ার বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত কত - ২৫০ সেন্টিমিটার ।
৩৪) চিনের দীর্ঘতম নদীর নাম কি – ইয়াং সি নদী ।
৩৫) এশিয়া মহাদেশের কোন জলবায়ু অঞ্চলে বার্ষিক উষ্ণতার প্রসার সবথেকে কম – তুন্দ্রা জলবায়ু অঞ্চলে ।
৩৬) আরব উপদ্বীপের বৃহত্তম দেশের নাম কি – সৌদি আরব ।
৩৭) ভারত ও পাকিস্তানে যে মরুভূমি আছে তার নাম কি – থর মরুভূমি ।
৩৮) বিশ্বের বৃহত্তম খনিজ তেল উত্তোলন কেন্দ্রের নাম কি – ঘাওয়ার ।
৩৯) বিশ্বের বৃহত্তম সামুদ্রিক তৈল খনির নাম কি – সাফানিয়া ।
৪০) সৌদি আরবের রাজধানীর নাম কি – রিয়াধ ।

৪১) এশিয়া মহাদেশের কোন নদীকে স্বর্ণ রেণুর নদী বলে - ইয়াং সি নদীকে ।
৪২) ব্রহ্মপুত্র নদ কোন দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে - চীনের তিব্বত, ভারত ও বাংলাদেশ ।
৪৩) এশিয়ার দ্বিতীয় উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গের নাম কি - গডউইন অস্টিন
৪৪) এশিয়া মহাদেশের কোন জলবায়ু অঞ্চলে বার্ষিক উষ্ণতার প্রসার সবথেকে বেশি – নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে ।
৪৫) দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম দেশ কোনটি - ভারত ।
৪৬) এশিয়া মহাদেশের গভীরতম হ্রদের নাম কি – বৈকাল হ্রদ ।
৪৭) এশিয়া পৃথিবীর মোট আয়তনের কত - প্রায় এক তৃতীয়াংশ ।
৪৮) পীত নদী কাকে বলে – হোয়াং-হো নদীকে ।
৪৯) এশিয়ার সবচেয়ে খরস্রোতা নদী কোনটি - সালউইন ।
৫০) ব্রহ্মপুত্র নদী তিব্বতে কি নামে পরিচিত - সানপো ।
আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে বা আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান । আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্ট টি পৌঁছেদিতে অনুগ্রহ করে শেয়ার করুণ । ভূগোল বিষয়ে আরও পোস্ট পড়তে নিচে ভূগোল লেখাটির উপর ক্লিক করুণ । পুরো পোস্ট টি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ    

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।